গাজর খাওয়ার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি? সাধারণভাবে, গাজর খাওয়ার কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে, অতিরিক্ত পরিমাণে গাজর খেলে ত্বকে কমলা বা হলুদ ছোপ পড়তে পারে। এছাড়া, কিছু মানুষের গাজরের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে।
গর্ভবতী মায়েরা গাজরের রস খেলে শিশুর জন্ডিস হওয়ার ঝুঁকি কমে।
গুণাগুণ, গুরুত্ব ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
আরও পড়ুন । ত্বক, চুল ও স্বাস্থ্যের জন্য পেঁয়াজের উপকারিতা
একদম কম তেল মসলায় কাসুন্দি চিকেন বানানোর হিট ফর্মুলা!
পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর ভিন্ন ধরনের রান্নার রেসিপিতে ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া শীতের কনকনে ঠাণ্ডায় গাজরের হালুয়া বা গাজরের পায়েস খাওয়ার মজাই আলাদা।
ভিটামিন “সি” থাকায় গাজর দাঁত ও মাড়ির সুস্থতা বজায় রাখে। মাড়ি ফোলা ও দাঁত থেকে রক্ত পড়া সমস্যা সমাধানে গাজর ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও মুখের মধ্যে প্লাক জমতে দেয় না ফলে দাঁত আর মাড়ি ঠিক থাকে।
বীজ হার প্রতি হেক্টরে ৩-৪ কেজি বীজ লাগে।
†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল
অনেকসময় বয়স বৃদ্ধির কারণে চোখের দৃষ্টিশক্তি ক্রমশ কমে যেতে থাকে। বয়সজনিত চোখের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে গাজরে থাকা বিটা-ক্যারোটিন খুবই উপকারী।
গাজর হল মূল জাতীয় সবজি যা আফগানিস্তানে ৯০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে প্রথম জন্ম নিয়েছিল। কমলা তাদের সর্বাধিক পরিচিত রঙ হতে পারে, তবে তারা বেগুনি, হলুদ, লাল এবং সাদা সহ অন্যান্য বর্ণেও আসে। প্রথম দিকের গাজর ছিল বেগুনি বা হলুদ। কমলা গাজর মধ্য ইউরোপে ১৬ শতকের দিকে বিকশিত হয়েছিল। এই জনপ্রিয় এবং বহুমুখী সবজির স্বাদ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে রঙ, আকার এবং এটি কোথায় চাষ হয়েছে তার উপর নির্ভর করে। গাজরে check here থাকা চিনি তাদের কিছুটা মিষ্টি স্বাদ দেয়।
সেপ্টেম্বর মাসে ছাদ বাগানে চাষ করুন এই ৫টি সবজি
গাজর মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কিভাবে সহায়ক? গাজরের পুষ্টি উপাদান মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমায়, যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
৫. গাজরের ক্যারোটিনয়েডগুলো হৃৎপিণ্ডের নানা অসুখের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
Comments on “গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হৃদরোগে”